পিরামিড কি - পিরামিডের অপর নাম কি
সম্মানিত পাঠক পিরামিড কি এবং পিরামিডের অপর নাম কি এই প্রশ্নটা প্রায় বিজ্ঞান প্রেমে মনে আসে।প্রাচীন মিশরে বিষয়ে যত সব বিষয়ে তথ্য আপনি এই পোস্টটি পড়ে বুঝতে পাবেন। আজকের এই পোস্টে আপনারা জানতে পারবেন কিভাবে এই পিরামিড তৈরি হয়েছে এবং কারা তৈরি করেছে এ সম্পর্কে নানা তথ্য।
এই পোস্টটি পড়ে আপনি পিরামিড কি এবং পিরামিড রহস্য বিষয়ে আরো ভালোভাবে জানতে পারবেন এবং তা অনুধাবন করতে পারবেন যে প্রাচীন মিশরীয়রা কিভাবে বড় বড় পাথর টেনে পিরামিড তৈরি করেছে এবং কেন তৈরি করেছে কাদের জন্য তৈরি করেছে চলুন পোস্টটি পড়া শুরু করি।
পিরামিড কোথায় অবস্থিত
পিরামিড মিশরে অবস্থিত প্রাচিন পিরামিডের আকৃতি ও প্রস্তর নির্মিত স্থাপনা। গিজার চত্বররে দক্ষিণে অবস্থিত ও মালাভূমি থেকে গৃহীত চিত্র। চত্বর দৃশ্যমান ডান দিক থেকে বামদিকে খুফুরের পিরামিড, খাফ্রের পিরামিড ও মেইন কাউরে পিরামিড। সামনে ক্ষুদ্রাকার পিরামিড টির তিনটি মেনকাউরের পিরামিডের সাথে যুক্ত হয়েছে।মেসোপটেমিয়ার অধিবাসীদের সর্বপ্রথম পাথর দিয়ে গঠিত অতুযচ্চ ত্রিকোণা আকৃতির পিরামিড স্থাপনা তৈরি করেছিল।এদের কে জিগুরাত নামে ডাকা হত। প্রাচিন কালে এদের কে উজ্জল সোনালি এবং তামাটের রঙ করতো। যেহেতু এদের কে আবার রোদে শুকিয়ে কাদা মাটির ইট দিয়ে তেরি করতো। এগুলোর খবই কম অবশিষ্ট রয়েছে।
পিরামিডের ভিতরে কি আছে
পিরামিড হলো এমন এক প্রকার গাণিতিক জ্যামিতি যার আকৃতি এবং গঠন বাইরের তলগুলো ত্রিভুজাকার আর যারা শীর্ষে একটি বিন্দুতে মিলিত হয়। প্রাচীন মিশরীয়রা এই পিরামিডকে এতটা নিখুঁতভাবে তৈরি করেছি যে ৫০০ বছরে সেটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকেও টিকে রয়েছে। পিরামিড হল এমন একটি বহুভুজাকৃতি যা ভূমির উপরে অবস্থিত।বহুভুজ এর উপর অবস্থিত যে ঘনবস্তুর একটি শীর্ষবিন্দু থাকে আর যার পার্শ্ব তল গুলো সবগুলোই ত্রিভুজাকার তাকেই পিরামিড বলে।
পিরামিড এর ইতিহাস
পৃথিবীর আশ্চর্যের মধ্যে পিরামের সপ্তম স্থানে। প্রাচীন মিশরে ফেরাউনরা মিশরীয় শাসক এবং মিশরের রাজাদেরকে ফেরাউন বলা হত। প্রাচীনকালে মিশরীয়রা মনে করতেন তাদের যে ফারাও রাজা আছে তারা মৃত্যুর পর আবার পূন্য জন্ম নিবেন তাই তারা তাদের ফেরাউন রাজাদের কে কবর বা সমাধি দেওয়ার জন্য পিরামিড নির্মাণ করেন এবং মিশরে মোট ছোট বড় ৭৫টি পিরামিড তৈরি করেছিল।পৃথিবির সবচেয়ে বড় পিরামিডের নাম কি?
পৃথিবির সব থেকে বড় পিরাডি হলো গিজায় থাকা মহা পিরামিড এবং খুফুর পিরামিড আর গিজার গোরস্তানের পিরামিড এই সব তিনটি পিরামিড হচ্ছে পৃথিবির সবচেয়ে বড় এবং সব থেকে পুরাতন পিরামিড। এগুলোর বর্তমান অবস্থান হচ্ছে মিশরের এল গিজা নামের এই স্থানে কাছে অস্থিত।এর উচ্চতা প্রায় ১৪০ মিটার (৮৬০ফুট)এই তিনটি পিরামিড বর্তমাানে প্রধান প্রকোষ্ঠ হিসেবে রয়েছে।
তাই তারা পিরামিড তৈরি করেন এবং তার ভেতর মমির সাথে অনেক মূল্যবান আসবাবপত্র সোনারও রুপো উপর এগুলো সমাধিস্থানে রেখে দিতেন । এবং তারা তাদের যে খারাপ রাজারা ছিল তাদের কফিনও সোনা এবং মূল্যবান জিনিস দিয়ে তৈরি করতে। এবং তারা যত্ন সহকারে সমাধি স্থানে রেখে দিতেন আর সেটির যত্ন নিতেন।মেসোপটেমিয়া যে অধিবাসীরা ছিল তারা তাদের পিরামিডের নাম জিগুরাত নামে ডাকতো।
প্রাচীনকালের মিশরে মেসোপটেমিয়া অধিবাসীরা তাদের ফেরাউন রাজাদের সমাজের জন্য পিরামিড তৈরি করেছিলেন পিরামিড তৈরি হয় পাঁচ হাজার বছর আগে।এবং এর উচ্চতা প্রায় 481 ফুট এটি ৭৫৫ ফুট জমির উপর স্থাপিত।
পিরামিড তৈরিতে প্রায় 20000 শ্রমিক হেটেছিল আনুমানিক এক লাখ। পিরামিটি তৈরি করা হয়েছিল বড় বড় পাথর খণ্ড দিয়ে পাথর খণ্ডের একটি ওজন ছিল প্রায় ৭ টন দৈর্ঘ্য ছিল 30 থেকে 40 ফুট। পিরামিড টি দুইটি প্রধান পদ্ধতি দ্বারা প্রায় 4600 বছর পুরনো বলে বিজ্ঞানীরা মনে করেন।
পিরামিডের অপর নাম কি
মিশরের প্রাচীনতম পিরামিড গুলির আবিষ্কৃত হয়েছে মেমফিসের উত্তর থেকে পশ্চিমে অবস্থিত সাক্কারায়। মিশরে যে অধিবাসীরা ছিল তাদের মধ্যে সর্ব প্রথম মেসোপটেমিয়ারা পিরামিড আকৃতির স্থাপনা তৈরি করেন তারা মনে করতেন তাদের যে ফারাও রাজা ছিলেন মৃত্যুর পর জন্ম নিবেন। এবং তারা আবার রাজ্য শাসন করবেন।তাই তারা পিরামিড তৈরি করেন এবং তার ভেতর মমির সাথে অনেক মূল্যবান আসবাবপত্র সোনারও রুপো উপর এগুলো সমাধিস্থানে রেখে দিতেন । এবং তারা তাদের যে খারাপ রাজারা ছিল তাদের কফিনও সোনা এবং মূল্যবান জিনিস দিয়ে তৈরি করতে। এবং তারা যত্ন সহকারে সমাধি স্থানে রেখে দিতেন আর সেটির যত্ন নিতেন।মেসোপটেমিয়া যে অধিবাসীরা ছিল তারা তাদের পিরামিডের নাম জিগুরাত নামে ডাকতো।
পিরামিড কত সালে তৈরি হয়
পিরামিড তৈরিতে প্রায় 20000 শ্রমিক হেটেছিল আনুমানিক এক লাখ। পিরামিটি তৈরি করা হয়েছিল বড় বড় পাথর খণ্ড দিয়ে পাথর খণ্ডের একটি ওজন ছিল প্রায় ৭ টন দৈর্ঘ্য ছিল 30 থেকে 40 ফুট। পিরামিড টি দুইটি প্রধান পদ্ধতি দ্বারা প্রায় 4600 বছর পুরনো বলে বিজ্ঞানীরা মনে করেন।এই টা৫০০০ হাজার বছর।প্রাচীনকালের মিশরে মেসোপটেমিয়া অধিবাসীরা তাদের ফেরাউন রাজাদের সমাজের জন্য পিরামিড তৈরি করেছিলেন পিরামিড তৈরি হয় পাঁচ হাজার বছর আগে।এবং এর উচ্চতা প্রায় 481 ফুট এটি ৭৫৫ ফুট জমির উপর স্থাপিত।
পিরামিড তৈরিতে প্রায় 20000 শ্রমিক হেটেছিল আনুমানিক এক লাখ। পিরামিটি তৈরি করা হয়েছিল বড় বড় পাথর খণ্ড দিয়ে পাথর খণ্ডের একটি ওজন ছিল প্রায় ৭ টন দৈর্ঘ্য ছিল 30 থেকে 40 ফুট। পিরামিড টি দুইটি প্রধান পদ্ধতি দ্বারা প্রায় 4600 বছর পুরনো বলে বিজ্ঞানীরা মনে করেন।
পিরামিড কে তৈরি করেছে
প্রাচীন মিশরে মেসোপটেমিয়া অধিবাসীরা মনে করতেন যে তাদের ফারাও রাজারা মৃত্যুর পর আবার জীবিত হয়ে তাদেরকে শাসন করবেন তাই তারা পিরামিড আকৃতির স্থাপনা তৈরি করেছিলেন। তারা পিরামিডকে জিগুরাত নামে ডাকতেন। এবং প্রাচীনকালে এদেরকে সোনালী আর তামাটে রঙের করা হতো।
এগুলো পিরামিডগুলোর মধ্যে সবচেয়ে পুরাতন পিরামিড হলো তৃতীয় রাজবংশের রাজত্বকালে নির্মিত জোসারের পিরামিড নির্মাণ কাল ২৬৩০-২৬১১ স্থাপিত হয়েছিল।খুফুর গ্রেট পিরামিড মিশরের সুপারস্ট্রাকচার সহ ১০৪ টি পিরামিড তৈরি করেছিল। এই পিরামিড গুলি সংলগ্ন চত্বরে নকশা তৈরি করেছিলেন।
পিরামিড কিভাবে তৈরি করা হয়েছিল
পিরামিডের কথা বললেই মনে পড়ে নীলনদ এবং পিরামিডের বিষয়ে আর বড় বড় মূর্তির কথা। চোখের সামনে যেন ভেসে ওঠে সাদা কাপড় ও মাথায় অদ্ভুত মুকুট কিংবা কাপড় পরা ব্যক্তিদেরকে।পিরামিড তৈরি করা হয়েছিল মূলত বড় বড় পাথর খন্ড দিয়ে। এসব পাথর খণ্ডের একেকটির ওজন ছিল প্রায় ৬০ টন আর দৈর্ঘ্য ছিল ৩০ থেকে ৪০ ফুটের মতো। এইসব পাথরগুলো সংগ্রহ করা হতো তোর দূরান্ত পাহাড় থেকে। সেই সময় হাজার হাজার দক্ষ শ্রমিকদেরকে বেতনভুক্ত দিয়ে কাজ করানো হতো। মনে করা হয় পিরামিডের এই প্রকল্পটির শেষ হতে প্রায় 2 দশক লেগে গিয়েছিল।
প্রথম পিরামিড কে তৈরি করেন
মিশরের পিরামিডের কথা শুনলেই মনে পড়ে সেই বড় বড় তিনকোনা আকৃতির পিরামিড গুলোর কথা এবং তা বিষয়ে জানতে ইচ্ছা করে সর্বপ্রথম কে তৈরি করেন। পিরামিড তৈরি হয় খ্রিস্টপূর্ব ২৭৮০ সালে দিকে। রাজা জোসারের স্থপতি, ইমহোটেপ, ধাপে ধাপে তৈরি হতে থাকে পিরামিড। এর গঠনের জন্য একটি স্তুপে ছয়টি মত্তোবাস স্থাপন করেন।এবং প্রথম পিরামিডটি তৈরি করেন, প্রতিটির নিচের একটি চেয়ে ছোট। এই স্টেপ গুলো পিরামিডের মেমফিসের সাক্কারাতে নীলনদের পশ্চিম তীরে দাঁড়িয়ে রয়েছে।
এই আর্টিকেলে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি আপনাকে সঠিক একটি আর্টিকেল দেওয়ার জন্য। উপরোক্ত এই পোস্টটি যদি আপনার কাছে ভালো লাগে। তাহলে একটি কমেন্ট করেন।
এই পোস্টে যদি আপনার কাছে ভালো লাগে থাকে তাহলে এই পোস্টটি আপনার বন্ধুদের এবং আত্মীয়-স্বজন মাঝে শেয়ার করুন। আরো এরকম রোমাঞ্চক আর্টিকেল পেতে এই পেজটি পেজটি ফলো করুন ধন্যবাদ।
গিজার পিরামিডের উদ্দেশ্য কি
পিরামিড হচ্ছে একটি রহস্যময় ঘেরা স্থাপনা। ঐতিহাসিকবিদ বিশ্বাস করেন গাজার গ্রেট পিরামিডের প্রাথমিক যে ভূমিকা ছিল তা মহান মিশরীয় রাজা খুফুর সমাধি হিসেবে কাজ করা। বিষয়টা বিশ্বাস করতে যে তাদের ফারাও পরবর্তী জীবনে দেবতা হয়ে উঠবে। কিন্তু পরবর্তীকালে পৃথিবীর নিরাপদ স্থানান্তরের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছিল তাদের সমাধিক কক্ষ।লেখক এর মন্তব্য
প্রিয় পাঠক উপরোক্ত এই আলোচনায় সাপেক্ষে এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে পিরামিড এবং পিরামিডের রহস্য কি। এই আর্টিকেল শেষ পর্যায়ে এ কথা বলব। আর্টিকেলের মধ্যে পিরামিডের বিস্তারিত যানলেন তা সময় নষ্ট না হয়ে নিশ্চয় আপনার উপকারে এসেছে।এই আর্টিকেলে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি আপনাকে সঠিক একটি আর্টিকেল দেওয়ার জন্য। উপরোক্ত এই পোস্টটি যদি আপনার কাছে ভালো লাগে। তাহলে একটি কমেন্ট করেন।
এই পোস্টে যদি আপনার কাছে ভালো লাগে থাকে তাহলে এই পোস্টটি আপনার বন্ধুদের এবং আত্মীয়-স্বজন মাঝে শেয়ার করুন। আরো এরকম রোমাঞ্চক আর্টিকেল পেতে এই পেজটি পেজটি ফলো করুন ধন্যবাদ।
কুইক ফাইন লাইন এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url