ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম - ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা


সম্মানিত পাঠক আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সুস্থ থাকার জন্য আমাদের নিয়মিত শাকসবজি এবং ফলমূল খাওয়া উচিত । আপনি যদি চিনতে থাকেন ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম এবং ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে । তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই ড্রাগন ফলে রয়েছে অসংখ্য পুষ্টিগুণ এবং ভিটামিন আজকের এই আর্টিকেলে আমরা কথা বলেছি এই সকল বিষয়ে। 
ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম - ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা


আর্টিকেলটি পড়ার পর আপনি ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা বিষয়ে জেনে যাবেন। আজকের এই আর্টিকেলের টপিকটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাই আজকের এই আর্টিকেলটি আশা করছি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়বেন

ভূমিকাঃ ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম- ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা

ড্রাগন ফলের অনেক উপকারিতা রয়েছে। ড্রাগন ফলের যেদিকে উপকারিতা রয়েছে আবার সে দিকে অপকারিতা রয়েছে। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা এ বিষয়ে সম্পূর্ণ কথা বলেছি এবং ড্রাগন ফলে কি কি ভিটামিন রয়েছে এর সম্পর্কে আমরা সম্পূর্ণ কথা বলেছি । এবং আরো কথা বলেছি ড্রাগন ফল জিনিসটি কি এবং এই ড্রাগন ফলটি খামার নিয়ম ড্রাগন ফল খেলেই কি কি ভিটামিন পাওয়া যাবে ।

এ বিষয়ে আমরা কথা বলব এবং আপনি এই আর্টিকেলটি পড়ার পর ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা পেয়ে যাবেন চলুন শুরু করা যাক ।

ড্রাগন ফল কি?

ড্রাগন ফল আমরা কমবেশি এই ড্রাগন ফল এর নামটি শুনেছি অথবা এই ফলটি দেখেছি । আপনার মাথায় কি কখনো এটা মনে হয়েছে কি যে ড্রাগন ফল এর নাম ড্রাগন ফল কেন রাখা হয়েছে । ড্রাগণ করার নামটি মূলত রাখা হয়েছে এটি ড্রাগনের মতন দেখতে তাই ড্রাগন ফলের বৈজ্ঞানিক নাম রয়েছে ড্রাগন ফলের বৈজ্ঞানিক নাম হাইলসেরিয়াস উন্দাতুস (Hylocereus Undatus) এটি একটি ক্যাকটাস জাতীয় উদ্ভিদ ।
এই ড্রাগন ফল এক প্রজাতির ফল হয়ে থাকে।এই ড্রাগন ফলটি মূলত গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলে পাওয়া যায়। এই ড্রাগন ফল এর জনপ্রিয়তা হয় দক্ষিণ আমেরিকা ও মধ্য আমেরিকা স্থানগুলোতে।

ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম

ড্রাগন ফল এটির অনেক পুষ্টিগুণ হয়েছে । ড্রাগন ফল টি দেখে হয়তো আপনি চিন্তা করতে পারেন ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম হয়তো আলাদা হতে পারে । কিন্তু আসলে তা নয় এটি প্রায় সব ফলেরএর মতোই খাওয়া যায় । এটির খাওয়ার নিয়ম ও একই আমরা নিচের আলোকে বেশ কয়েকটি ধাপে আপনাকে বোঝানোর চেষ্টা করেছি যে ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম


আপনি প্রথমে পাকা এবং ভালো আর পাখা ড্রাগন ফলটি নিন এরপরে আপনি ড্রাগন ফলের মাথা এবং তার নিজের অংশটি ভালোভাবে কেটে ফেলুন । ড্রাগন ফলটি ভালোভাবে কেটে নেওয়া হয়ে গেলে এর মাঝ বরাবর আপনি ছুরি অথবা বটি দিয়ে কেটে নিন । তারপরে আপনার হাতটি দিয়ে ফলের খসা অংশটি ভালোভাবে সরিয়ে দিন। এবং আপনার পছন্দ মতন টুকরো টুকরো করে কেটে ফেলুন এরপর খাওয়ার জন্য পরিবেশন করুন ।
আবার আপনি চাইলে চামচ ব্যবহার করে ড্রাগন ফল খেতে পারেন এটি করার জন্য আপনাকে চামচ নিয়ে প্রান্ত বরাবর চামচটি চালান এবং ড্রাগন ফলটি চামচ ভেদ করলে সেটি আলতো করে নাড়াচাড়া দিন। তাহলে এর মাংসটি আলগা হয়ে যাবে । এরপর আপনি ড্রাগন ফলটি খেতে পারেন।

ড্রাগন ফলে কি কি ভিটামিন আছে

আমরা হয়তো ড্রাগন ফল খাওয়ার সময় মনে একবার হলেও চিন্তা এসেছে ড্রাগন ফলে কি কি ভিটামিন আছে এবং এটি খেলে তার কি উপকারিতা হবে মূলত ড্রাগন ফলে রয়েছে ভিটামিন ডি আর থায়ামিন এর পরিমাণ কিন্তু এতে থায়ামিন পরিমাণ অনেক মাত্রায় বেশি রয়েছে। তারপর যে ছোট দানাদার বীজগুলো থাকে সেগুলো তে রয়েছে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন বি আর প্রোটিন।
এবং আরো রয়েছে ভিটামিন বি১ এবং ভিটামিন বি টু আর রয়েছে আইরন ও খনিজ । এবং ড্রাগন ফলে এন্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে । ড্রাগন ফলে আরো ভিটামিন রয়েছে ভিটামিন বি ৩ (নিয়াসিন) ফসফরাসও ক্যালসিয়ামের মত অল্প পরিমাণে অন্যান্য ভিটামিন আর খনিজ রয়েছে ।

ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা

আপনার শরীর সুস্থ রাখার জন্য দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় নানা ধরনের ফল ও শাকসবজি রাখা খুবই দরকারে । ডাগন ফলের অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে । ড্রাগন ফল খাওয়ার ফলে আপনার যদি বদহজমের সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে সেটি দূর করে দেবে কারণ ড্রাগন ফলে রয়েছে ফাইবার । আমরা নিজের আলোকে কথা বলব ড্রাগন ফলের পুষ্টির মান নিয়ে তবে ফলের ধরন আর পরিপকতার এটি ওপর পুষ্টির মান পরিবর্তিত হয়ে থাকতে পারে ।
মনে করুন আপনার কাছে একটি ড্রাগন ফল রয়েছে সেটি আনুমানিক ১০০ গ্রাম ড্রাগন ফলে যতটুকু পরিমাণ পুষ্টি রয়েছে এর প্রায় ৬০ গ্রাম রয়েছে ক্যালোরি, এবং রয়েছে৯-১৪ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ও ড্রাগন ফলে আরও রয়েছে চীনের পরিমাণ৮-১৩ আর ডায়েটারি ফাইবার ১-২ এবং প্রোটিন রয়েছে১-২ আর চর্বি রয়েছে এক গ্রামের কম ।

লাল মাংস যুক্ত ড্রাগন ফল

ভিতরে লাল মাংস ওয়ালা ড্রাগন ফলে পুষ্টিগুণ রয়েছে এর ১০০ গ্রাম ড্রাগন ফলের প্রায় ৫০ থেকে ৬০ গ্রাম ক্যালোরি এতে রয়েছে এবং লাল মাংস যুক্ত দাগ ফলে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট এটির পরিমাণ ৯ থেকে ১৪ থাকে। এবং ১০০ গ্রাম লাল মাংস আলা ড্রাগন ফলে ডায়েটারি ফাইবার ১ থেকে ২ এবং ড্রাগন ফলের যে মিষ্টি ভাব আছে ওতে রয়েছে চিনি। এই চিনির পরিমাণ ৮ থেকে ১২ গ্রাম ও প্রোটিনের পরিমাণ রয়েছে। এক থেকে দুই গ্রাম এবং চর্বির পরিমাণ রয়েছে এক গ্রাম এরকম ।

সাদা মাংস যুক্ত ড্রাগন ফল

আপনার কাছে যদি ১০০গ্রাম ড্রাগন ফল থাকে তাহলে সেই ১০০ গ্রাম ড্রাগন ফলে প্রায় ৬০ গ্রাম ক্যালোরি রয়েছে এবং সেই ড্রাগন ফলটিতে৯ থেকে১৪ গ্রামের মতন কার্বন হাইড্রেট রয়েছে এবং তার সাথে রয়েছে৮ থেকে১২ চিনি রয়েছে কারণ ড্রাগন ফলটি হচ্ছে মিষ্টি তাই এতে চিনি রয়েছে। এবং এতে আরো রয়েছে১ থেকে২ ডায়েটারি ফাইবার রয়েছে আর এক গ্রামেরও কম চর্বি রয়েছে এবং প্রোটিন রয়েছে১ থেকে২ গ্রাম ।

ক্যান্সার ঝুঁকি কমায় - ড্রাগন ফলের পুষ্টি কোন উপকারিতা

ড্রাগন ফলে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট । এবং ড্রাগন ফলে আরো রয়েছে ফ্ল‌্যাভোনয়েড রয়েছে ফেনোলিক আরো রয়েছেবিটাসায়নিন এগুলোর মূল কাজ হচ্ছে আপনার শরীরের ভেতর ফ্রী রেডিক্যাল যদি থেকে থাকে সেটি ক্ষতি প্রতিরোধ করে এবং ফ্রী রেডিক্যাল হচ্ছে এমন এক পদার্থ যেটি ক্যান্সার এর মত বড় রোগ ডেকে আনে আর তার সাথে অকাল বার্ধক সৃষ্টি ডেকে আনে। ভিটামিন সি শুয়োরের ত্বক ভালো রাখে ।ভালো রাখে এবং দীর্ঘস্থায়ী রোগ ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে।
ফাইটোনিট্রিয়েন্টস -ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ উপকারিতা

ড্রাগন ফল অনেক পুষ্টিকর একটি ফল ড্রাগন ফলের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ফাইটোনিট্রিয়েন্টস। এটি আমাদের শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পুষ্টিকর উপাদান এটি বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে যেমন পলিফেনল রয়েছে এটি থঅকার কারণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য গুলো এর মধ্যে রয়েছে এবং রয়েছে ফ্লাভোনয়েড । এগুলোর কাজ হচ্ছে, দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমায় যেমন ডায়াবেটিস এর নিয়ন্ত্রণ রাখেন।

ড্রাগন ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ

এবং ড্রাগন ফল হয়েছে ফাইবার এটি কাজ আছে প্রিবায়োটিক হিসেবে কাজ করে থাকে যেটি তন্ত্রের উপকারী ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি করে এতে করে বদহজম এ সমস্যা থাকলে সেটি পেট ক্লিয়ার রাখে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

ড্রাগন ফলের উপকারিতা

ড্রাগন ফল এই ফলের অনেক উপকারিতা রয়েছে । চলুন আজকে আমরা জানবো ড্রাগন ফলের উপকারিতা বিষয়ে ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভালো পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে যাদের হাড়ের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য ক্যালসিয়াম খুবই উপকারে । আমরা নিচের আলোকে কয়েকটি ধাপে ড্রাগন ফলের উপকারিতা নিয়ে কথা বলেছি ঃ
  • ড্রাগন ফলে আরও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন সমৃদ্ধ । এবং আরো রয়েছে ফাইবার এবং জলীয় অংশ এটি থাকার কারণে শরীরের বাড়তি ওজন কমায়।
  • এবং ড্রাগন ফল নিয়মিত খাওয়ার ফলে এটি হজম শক্তি বৃদ্ধি করে এবং হৃদপিণ্ড সুস্থ রাখে । আর কোষ্ঠকাঠিন্যর রূপ থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে ।আর এটি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য খুবই উপকারী ।
  • এবং ড্রাগন ফল চুলের জন্য অনেক ভালো বিশেষজ্ঞদের মতে গবেষণায় দেখা গিয়েছে প্রতিদিন দুধের সাথে ড্রাগন ফল খাওয়ার ফলে দুজন আর ক্রিম রঙের কারণে চুলের ক্ষতি কমায় এবং আমাদের চুলকে নরম এবং চকচকে রাখে।
  • এবং ড্রাগন ফল চর্বি কমাতে সাহায্য করে এটি শরীরের উচ্চশক্তির মাত্রা বজায় রাখে । এবং ড্রাগন ফল খাওয়ার ফলে আপনার ব্রণের মস্তিষ্কে এটি বিকাশ ঘটাতে সহায়তা করে থাকে ।
  • এবং রক্তে হিমোগ্লোবিন ভিত্তি করতে সহায়তা করে কারণ ড্রাগন ফলের রয়েছে আইরন এবং এর সাহায্যে রক্তের কোষে অক্সিজেন বহন করার ক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকে। এতে করে শরীরের হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বেড়ে যায় ।
  • আরও ড্রাগনফরে রয়েছে ভিটামিন সি যেটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং ত্বক সুন্দর এবং সতেজ রাখতে কাজ করে থাকে । এবং মুখের বলিরেখা দূর করতেও একটি সাহায্য করে থাকে।

ড্রাগন ফলের অপকারিতা

ড্রাগন ফলে যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমনি আবার ড্রাগন ফলের কিছু অপকারিতা রয়েছে। চলুন জেনে নেওয়া যাক ড্রাগন ফলের অপকারিতা সম্পর্কেঃ
  • অতিরিক্ত ড্রাগন ফল খাবার কারণে এলার্জি হতে পারেঃ ড্রাগন ফল হল একটি পুষ্টিকর ফল যা আমাদের শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। ড্রাগন ফল খেলে আমাদের শরীর চেহারার সুস্থ থাকে। ড্রাগন ফলে ভিটামিন এন্টিঅক্সিডেন্ট ফাইবার এবং পলিফেলনের মত রয়েছে। যাদের আবার এলার্জি রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে এই ড্রাগন ফল অতিরিক্ত ফেলে তাদের শরীরে এলার্জির সমস্যা দিতে পারে এর ফলে আপনার শরীর ফুলে যেতে পারে এবং আপনার ঠোঁট, জিভে এবং গলায় জ্বালা হতে পারে এটি এলার্জির প্রতিক্রিয়া। আপনাদের যদি ড্রাগন ফলে অ্যালার্জি থাকে তাহলে আপনার ড্রাগন ফল না খাওয়াই ভালো হবে।
  • অতিরিক্ত ড্রাগন ফল খাবার কারণে ডায়রিয়া হতে পারেঃ ড্রাগন ফলে এমন অনেক পুষ্টিগুন রয়েছে যা আমাদের শরীর এবং স্বাস্থ্যকে সুন্দর করে তুলতে সাহায্য করে। ড্রাগন ফলের রয়েছে ফাইবার যা আমাদের শরীরের জন্য অনেক ভালো ড্রাগন ফল আমাদের পাচক সিস্টেম ভালো রাখতে সাহায্য করে আবার আমাদের যদি পেটের ব্যাথা, অন্ধের সমস্যা থেকে থাকে তা থেকে মুক্তি দিয়ে থাকে। কিন্তু আমাদের শরীরের জন্য আবার অতিরিক্ত ফাইবার ভালো না। অতিরিক্ত ড্রাগন ফল খাওয়ার কারণে আমাদের শরীরে মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক যদি পর্যাপ্ত পরিমাণ জল না খেয়ে আপনারা ড্রাগন ফলটি গ্রহণ করেন তাহলে আপনার ডায়রিয়া এবং কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। তাই ড্রাগন ফল প্রতিদিন অল্প পরিমাণ খাবেন বেশি খেলেও অতিরিক্ত পানি খাবেন নইলে আবার আপনার এই সমস্যাগুলো হতে পারে।

শেষ কথা ঃ ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম - ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা

তো বন্ধুরা আশা করছি আজকের এই পোস্টটি আপনি সম্পূর্ণ পড়েছেন। আজকের এই পোস্টটি পড়ার পর যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে এই পোস্টটি আপনার পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন যাতে তারাও এই ড্রাগন ফল বিষয়ে জানতে পারে। আর আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকলে আপনার সুন্দর মন্তব্যটি আমাদেরকে জানাবেন।

আমাদের এই ওয়েবসাইটে এরকম তথ্যমূলক কন্টেন্ট লেখা হয় আপনাকে পোস্টটি ভালো লাগলে আমাদেরকে ফলো করতে। আল্লাহ হাফেজ পারেন

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

কুইক ফাইন লাইন এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url