ইতালি ভিসা আবেদন করতে কি লাগে - ইতালি ভিসা খরচ কত

সম্মানিত পাঠক আপনি কি চাচ্ছেন বাংলাদেশ থেকে ইতালিতে যেতে। আপনি কি চিন্তিত যে ইতালিতে ভিসা খরচ কত এবং ইতালি ভিসা আবেদন করতে কি কি লাগে । এসব জানা অন্তত গুরুত্বপূর্ণ কারণ এসব যদি সঠিকভাবে নিয়ম-নীতি মেনে ভিসা তৈরি না করেন তাহলে আপনি কখনো ইতালিতে যেতে পারবেন না ।

ইতালি ভিসা আবেদন করতে কি লাগে - ইতালি ভিসা খরচ কত


এবং আপনি অনেক অসুবিধার মধ্যেও পড়তে পারেন তাই আজকের এই আর্টিকেলটি আপনি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন:

ভূমিকাঃ ইতালি ভিসা আবেদন করতে কি লাগে - ইতালি ভিসা খরচ কত

সম্মানিত পাঠক আপনি কি ইতালি যেতে চান আপনি কি ভেবে পাচ্ছেন না আপনি কোন কাজের জন্য ভিসা তৈরি করবেন তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য কারণ আজকেরে আর্টিকেলটি পড়ার পর আপনি ইতালির ভিসা আবেদন করতে কি কি লাগে সম্পর্কে জেনে যাবেন এবং ইতালি ভিসা খরচ কত তা বিষয়ে।
জেনে যাবেন তাহলে এতে করে আপনি ইতালিতে যেতে কতটা খরচ হবে সে বিষয়ে ধারণা পেয়ে যাবেন এবং আর্টিকেলটি সম্পন্ন শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার পর আপনি আরো জানতে পারবেন ইতালি ভিসা ২০২৪ সম্পর্কে এবং এবারে ভিসা আবেদন করার নিয়ম আর ইতালি স্পন্সর বিশ্বের খরচ ও ইতালি স্পন্সর ভিসা আবেদন ২০২৪ সম্পর্কে জানতে পারবেন ও আরো নানা তথ্য তাই চলুন শুরু করা যাক।

ইতালি ভিসা ২০২৪

ইউরোপের উন্নত এবং সুন্দর তম একটি দেশ ইতালি। ইতালির মন্ত্রী পরিষদ সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে তারা 2023 থেকে 2025 সালের ভিতরে প্রায় চার লক্ষ পঞ্চাশ হাজার কর্মী বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে নিয়োগ দিবে। এবং তারা জানিয়েছেন যে তারা ২০২৩ সালে ১ লক্ষ ৩৬ হাজার কর্মী এবং ২০২৪ সালে ১ লক্ষ ৫১ হাজার এবং 2025 সালে এক লক্ষ 65 হাজার কর্মী বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে নিয়োগ দেবে।
ইতিমধ্যে ২০২৩ সালে ইতালি প্রায় বিভিন্ন দেশ থেকে মোট ১ লক্ষ ৩৬ হাজার আবেদন করার মধ্যে প্রায় ৮২ জন মানুষ ইতালির ভিসা পেয়েছেন। ২০২৪ সালে ইতালিতে যাওয়ার জন্য ম্যাপ এক লক্ষ 51000 কর্মী নিয়োগ দেওয়া হবে আপনি যদি ইতালিতে কর্মী হিসেবে যেতে চান তাহলে আপনাকে ইটালির ভিসার আবেদন করতে হবে।
আপনি যদি ২০২৪ সালে ইতালির ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করেন তাহলে এটি পাওয়ার আপনার খুবই সুযোগ থাকবে কারণ ইতালি 224 সালে দেড় লাখ প্লাস কর্মী নিয়োগ দিয়ে থাকবে।

ইতালি ভিসা আবেদন লিংক ২০২৪

ইতালি ভিসা আবেদন লিংক ২০২৪। বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর মধ্যে ইতালি ও একটি সুন্দর দেশ ও ভালো উন্নত মানের দেশ। আমাদের বাংলাদেশে অনেক শ্রমিকী আছে যারা বাংলাদেশ থেকে ইতালিতে বিভিন্ন কাজের উদ্দেশ্যে যেতে চাচ্ছে। এবং প্রতিবছর ইতালি বিভিন্ন দেশ থেকে শ্রমিক নেয়। কারণ ইতালিতে কাজের চাহিদা অনেক বেশি। এবং অনেক দেশ থেকে শ্রমিক ইতালিতে গিয়ে কাজ করছে। এবং অনেক মানুষই জানে না ইতালিতে কোন কাজের বেতন বেশি।
ইতালিতে লেবারের বেতন মাসে ৬০ ০ হাজার থেকে ৭০ হাজার টাকা বেতন এবং ড্রাইভিং কর্মী, কন্ট্রাকশন কর্মী, রেস্টুরেন্টের কর্মীক ও কৃষি কাজ ইত্যাদি মাসে ৭০ হাজার থেকে ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত বেতন পেয়ে থাকে। এবং আমাদের বাংলাদেশের অনেক শ্রমিক ইতালিতে বিভিন্ন কাজের উদ্দেশ্যে যেতে চাচ্ছেন।

ইতালিতে যাওয়ার জন্য ইতালি ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। এবং আপনারা অনেকেই ইতালি ভিসার লিংক খুঁজে পান না। এবং আপনারা যারা ইতালিতে যেতে চান তারা এই vfsglobal ওয়েবসাইটটিতে ভিজিট করতে হবে। তারপর ভিসা টাইপস এর অংশে ভিসার ক্যাটাগরি নির্বাচন করবেন তারপর হাউ টু অ্যাপ্লিক সেকশনে আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য দিবেন। তারপর ডকুমেন্ট এবং আবেদন ফরমটি পূরণ করে ইতালি ভিসা আবেদন সম্পন্ন করবেন।
ইতালি ভিসা আবেদন ফ্রি প্রদান করবেন এবং আপনাকে ভিসা আবেদনের সেন্টারে গিয়ে ইতালি ভিসার আবেদন পূরণ করতে হবে এবং সেগুলো ডকুমেন্ট এবং আবেদন ফরম জমা দিতে হবে। আশা করি ইতালি ভিসা আবেদন করার জন্য কিভাবে সঠিক লিংকে প্রবেশ করে ইতালি ভিসার আবেদন করবেন তা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

ইতালি ভিসা আবেদন করতে কি কি লাগবে

আমরা অনেকেই আছি যারা ইতালিতে যেতে চাই। কেউ কাজের জন্য যেতে চায় বা কেউ পড়াশোনা কিংবা কেউ আবার ভ্রমণ করতে যায়। বিশ্বের যে কোন দেশে যেতে হলে আপনার সর্বপ্রথম যে জিনিসটি লাগবে সেটি হল ভিসা। আপনি যদি ইতালিতে যেতে চান তাহলে আপনাকে জানতে হবে যে ইতালি ভিসা আবেদন করতে কি কি লাগে।
কারণ আবেদন করার আগে এগুলো আপনার দরকার পড়বে। তাই এগুলো জেনে নিয়ে সেগুলো রেডি করেই ইতালি ভিসার আবেদন করতে যাবেন। ইতালি ভিসা করতে যা যা লাগবে তা নিচের আলোকে বিশ্লেষণ করা হবেঃ
  • প্রথমেই আপনার মেয়াদ সম্পূর্ণ পাসপোর্ট এর দুই কপি ফটোকপি লাগবে।
  • জাতীয় পরিচয় পত্র
  • আপনার দুই কপি সাম্প্রতিক ছবি এবং সেই ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড এর কালার সাদা এবং ছবিটি সাইজ হবে 4*3.5 সেন্টিমিটার।
  • ভিসা আবেদন ফরমে নিজের স্বাক্ষর
  • কোভিট- 19 ভ্যাকসিনের সার্টিফিকেট।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা সার্টিফিকেট দরকার পড়লে নিবেন।
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট।
  • বিএমইটি রেজিস্ট্রেশন
  • নিয়োগ কারী প্রতিষ্ঠানের বিস্তারিত তথ্য (দরকার পড়লে)
ইতালি ভিসার আবেদন করতে হলে মূলত আপনার এই ডকুমেন্টস গুলো লাগবে। তাছাড়াও আরো অনেক কিছু লাগতে পারে সেটা ডিফেন্ড করবে আপনি কোন ভিসার আবেদন করবেন তার মাধ্যমে। অবশ্যই আপনি ইতালিতে যে ভিসার মাধ্যমে যেতে চান সে ভিসা করতে কি কি লাগে তা সম্পর্কে জেনে নিবেন। মূলত ভিসা করতে হলে আপনার এগুলোর দরকার পড়বে।

ইতালি ভিসা ধরন

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ থেকে প্রায় অনেক সংখ্যক লোকই প্রবাস জীবন কাটাচ্ছে এবং অনেকেই বিদেশে গিয়ে ভালো শ্রমিক এ কাজ করতে চাচ্ছে তো ইতালিতে যাওয়ার জন্য ভিসার ধর্মগুলো নিচের আলোকে উল্লেখ করা হলো
  • আপনি চাইলে ইতালিতে যাবার জন্য কৃষি ভিসায় যেতে পারেন
  • এবং আপনি চাইলে স্টুডেন্ট ভিসাও নিতে পারেন
  • আর ইতালি স্পন্সর ভিসা
  • এবং ইতালি টুরিস্ট ভিসা
  • বিজনেস ভিসা
  • ফ্যামিলি ইউনিয়ন ভিসা
বর্তমান সময়ে উপরে উল্লেখিত ভিসার ধরন গুলো থেকে আপনার কাঙ্ক্ষিত একটি বেছে নিয়ে ইতালি যেতে পারেন বর্তমানে বাংলাদেশের ইতালিতে যাওয়ার জন্য প্রায় সব ইতালি গমন কারে ইতালি কৃষি ভিসা ইতালি স্পনসর ভিসা ইতালি বিজনেস ভিসা এগুলি নিয়ে ইতালিতে যেয়ে থাকেন এবং এগুলি সিজিনাল ও ননসিজিনাল ভিসা উভয়ে তৈরি করতে পারবেন।
এবং এই কৃষি visa ও পর্যটন ভিসা এই ভিসা গুলি চুক্তি অনুযায়ী 6 থেকে নয় মাস মেয়াদ হয়ে থাকে । এবং যারা ইতালিতে গিয়ে ব্যবসা করার জন্য ভিসা সংগ্রহ করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য সে কাঙ্খিত কোম্পানির প্রতিষ্ঠান কিংবা ব্যবসায়ীদের সাথে চুক্তি থাকতে হবে আর এই ভিসার মেয়াদ থাকে দুই বছর পর্যন্ত ।

আর ইতালিয়ান নিয়োগ কর্তা এই ভিসার স্পর্শ করতে পারবেন এবং এই ভিসার মেয়াদকাল হয় দুই বছর তবে আপনি চাইলে এই ভিসার মেয়াদ বাড়িয়ে পাঁচ বছর করতে পারেন ।

ইতালি ভিসা খরচ কত

বর্তমান সময়ে ইতালিতে যাওয়া অনেকটা কঠিন বিষয় হয়ে উঠেছে। কারণ ইতালিতে যে কেউ ভিসা তৈরি করতে পারে না । এখন আপনি বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার জন্য ভিসা তৈরি করতে চান তাহলে আপনাকে অনেক বেশি টাকা দিয়ে ভিসা তৈরি করতে হবে । কারণ ইউরোপের যে কোন দেশে যেতে হলে বাংলাদেশে বসবাসকারী ব্যক্তিদের জন্য একটি বিশাল টাকার খরচ করতে হয়।

আর অন্য দেশ থেকে যেতে চাইলেও ইতালিতে ভিসা তৈরি করার জন্য বেশি টাকা দিয়ে তৈরি করা লাগবে। ইতালি ভিসা মূলত দুই ধরনের হয়ে থাকে। প্রথমত ইতালি ভিসা সিজনাল হয়ে থাকে এবং দ্বিতীয় হয়ে থাকে। আপনি যদি চিকিৎসা অথবা ভ্রমণের জন্য যেতে চান তাহলে আপনার জন্য সিজিনাল ভিসা দরকার পড়বে।
এবং আপনি পড়াশোনা করতে গেলেও এই সিজিনাল ভিসার দরকার পড়বে । আর এই সিজনাল ফিশার তৈরি করার জন্য আপনার মোট খরচ চার থেকে পাঁচ লক্ষ টাকার মতন । এটি কমন হতে পারে আবার বেশি হতে পারে তাই আপনি যে বিষয়ে আপনার কাঙ্ক্ষিত ভিসাটি করতে যাচ্ছেন সে অনুযায়ী আপনার খরচ নির্ভর করবে ।

এবং আপনি যদি নন-সিজেনার ভিসা তৈরি করতে চান তাহলে আপনার খরচ পড়বে ১১ থেকে ১২ লক্ষ টাকার মতন এটি হতে পারে কমও আবার বেশিও । আর তার সাথে আপনার উপর এটি নির্ভর করবে যে ভিসার খরচ এবং কত টাকা লাগবে সে বিষয়টি তৈরি করে দিবে তার ওপর ।

ইতালি ভিসা আবেদন করার নিয়ম

আপনি যদি ইতালি যেতে চান তার জন্য আপনাকে প্রথমে ভিসা পেতে হবে। এবং আপনাকে ভেসে পেতে হলে তার জন্য আবেদন করতে হবে। এটি মনে রাখবেন যে ইতালির ভিসা আবেদন করার জন্য আপনাকে সঠিক নিয়ম জানতে হ... কারণ আপনি যদি সঠিক নিয়ম ছাড়া ইতালির ভিসায় আবেদন করেন তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার ভিসা বাতিল হতে পারে। তাই সঠিক নিয়মে ইতালির ভিসা আবেদন করার জন্য আমাদের এই পোষ্টটি ভালোভাবে পড়ে নিন। ইতালি ভিসা আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে নিজে বিশ্লেষণ করা হলোঃ
  • প্রথমে আপনি আপনার কম্পিউটারের যেকোনো একটি ব্রাউজার ওপেন করে নিন ক্রম অপেরা ইত্যাদি ব্রাউজারগুলো মধ্যে যে কোন একটি ওপেন করুন।
  • তারপরে এই VFS Global লিংকটি কপি করে নিয়ে গিয়ে আপনার ব্রাউজারে ওয়েব সাইটটি ওপেন করুন।
  • এই ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করার পর তারপরে দেখবেন সেখানে ভিসা টাইপস নামে অপশন থাকবে সেখানে একটি ক্লিক করুন।
  • সেখানে এপ্লাই বাটনে ক্লিক করার পর অনেকগুলো খালিঘর আসবে যেখানে আপনার সম্পর্কে নানা রকম তথ্য চাইবে সেগুলো পূরণ করুন। এটি মনে রাখতে হবে যে সকল তথ্য সঠিক এবং সুন্দরভাবে দিবেন।
  • সব প্রয়োজনে ইনফরমেশন দেওয়ার পর দেখবেন নিজে সাবমিট অপশন থাকবে সেখানে ক্লিক করুন।
  • তারপরে আবেদনের ফ্রম সংগ্রহ করে নিবেন এবং সে ফর্মটি যেকোনো একটি এজেন্সির মাধ্যমে জমা দিয়ে এবং তার টাকা পরিশোধ করে ফেলবেন।
এগুলো সবগুলো সম্পন্ন করলেই আপনার ভিসার আবেদন সম্পন্ন হবে। এটা মনে রাখবেন যে এগুলো করার জন্য আপনার যেগুলো প্রয়োজন ডকুমেন্ট এর দরকার পড়বে সেগুলো যোগাড় করে নিয়েই আবেদন করবেন তাহলে এর পরবর্তীতে কোন রকম সমস্যা হবে না।

ইতালি স্পন্সর ভিসা আবেদন ২০২৪

আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে ইতালিতে স্পন্সর অফিসের মাধ্যমে যেতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনাকে সর্বপ্রথম এই ভিসার জন্য অনলাইনে কিংবা অফলাইনে আবেদন করতে হবে। আবেদন করতে হলে সেটি সঠিক নিয়মে করতে হবে। নইলে সে ভিসার আবেদনটি বাতিল হতে পারে। তাই আমাদের এই পোষ্টের এই অংশে এ সম্পর্কে বিস্তারিত দেয়া হলোঃ
  • প্রথমে আপনার কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপে ব্রাউজারটি ওপেন করে নিন তারপরে সেখান থেকে গুগলে গিয়ে সার্চ দিন (ইটালি স্পন্সর ভিসা এপ্লাই) এবং লিখে সার্চ করার পরপরই ইতালির অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটি পেয়ে যাবেন সেখানে প্রবেশ করে নিন ।
  • ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করার পর ভিসা টাইপ স নামে একটি অংশ থাকবে সেখানে গিয়ে আপনি কোন ক্যাটাগরির ভিসা নিবেন তা নির্বাচন করুন। এ সম্পর্কে যদি বুঝতে সমস্যা হয় তাহলে হাউ টু অ্যাপ্লাই এখানে ক্লিক করুন তাহলে এ সম্পর্কে সকল প্রয়োজনীয় তথ্য পেয়ে যাবেন।
  • ভিসার ক্যাটাগরি নির্বাচন করার পর সেখানে সকল প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে ফর্মটি পূরণ করবেন করার পর সেটি সাবমিট দিবেন।
  • অনলাইনের মাধ্যমে ভিসার আবেদন ফ্রি টি দিবেন এবং দেওয়ার পরে একটি আবেদন ফরম পাবেন সে ফর্ম টি প্রিন্ট করে নিয়ে ভিসা সেন্টার নিয়ে গিয়ে জমা দিয়ে আসবেন
উপরে দেওয়া কাজগুলো করলেই আপনার ভিসা আবেদন সম্পন্ন হবে। অনলাইনে ভিসা আবেদন করলে অবশ্যই এ নিয়ম গুলো মেনে অনলাইনে ভিসার আবেদন করবেন এবং অনলাইনে ভিসা আবেদন করার সময় যে তথ্যগুলো দেবেন সব তথ্যগুলো সঠিক তথ্য দেবেন।

শেষ কথাঃ ইতালি ভিসা আবেদন করতে কি লাগে - ইতালি ভিসা খরচ কত

তো প্রিয় পাঠক এতক্ষণে নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন ইতালি ভিসা আবেদন করতে কি কি লাগে এবং ইতালি ভিসা আবেদন করতে কি কি প্রয়োজন সে সম্পর্কে ।এবং আরো হয়তো জেনেছেন ইতালি ভিসার খরচ কত। তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে এবং এই আর্টিকেলটি পরপর আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন।

তাহলে আপনার বন্ধুবান্ধব আত্মীয় স্বজনের মাঝে শেয়ার করে দিন।যাতে করে তারাও এই বিষয়ে জানতে পারে। এবং আমাদের এই ওয়েবসাইটে এরকম আরো তথ্যমূলক বিষয় সম্পর্কে লেখা হোক হয়। তাই আপনি চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটে ফলো করতে পারেন। এবং আপনার সুন্দর মন্তব্যটি আমাদেরকে জানাবেন ধন্যবাদ আল্লাহ হাফেজ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

কুইক ফাইন লাইন এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url